পোস্টগুলি

বাস্তবতা !!

ছবি
টাইটেলটা অনেক কঠিন একটা শব্দ। যেটাকে আপনি কখনোই ওভারকাম করতে পারবেন না, না পারবেন এড়াতে , না পারবেন জয়লাভ করতে। বিভিন্ন সমাজে এর রূপ ভিন্ন। অাজ আমাদের সমাজে  কেউ চুরি করলে তাকে চোর বলা হয়। কিন্তু সে শখের বশে চুরি করে না পেটের দায়ে সেটা কারণ খোজাই বোকামির কাজ। ‘বিড়াল’ গল্পে মার্জার লেখককে বলেছিলো-‘ দুইদিন না খেয়ে থাকো ভাড়ার ঘরে যদি তুমি ধরা না পড়ো তাহলে আমি যেকোনো শাস্তি মেনে নিবো।’ আমরা এটা কখনো ভাবি না কারণ - এটা আমাদের প্রেস্টিজ ইস্যু। না খেয়ে মরি সমস্যা নাই কিন্তু সমাজে মান সম্মান নিয়ে থাকা লাগবে। আর এই সমাজে সেই মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি অসহায় যাদের পথ দেখানোর মতো কেউ নাই। তাদের জীবনে উপদেশের অভাব থাকবে না কিন্তু সাহয্যের বেলায় ঝুলি ফাঁকা। এদের জীবনে সুখের মূহুর্ত থাকবে  সামান্যই। বাকিটা কষ্টের ইতিহাস। তবুও অভিনয় চালিয়ে যাওয়া এদের কর্তব্য। কিছুদিন আগে এক বড় ভাইয়ের পোস্টে দেখলাম - ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার শুরু করে এখন ভালোই ইনকাম করতেছেন। তবুও একটা 10,000 টাকার চাকরির জন্যে হা-হুতাশ করতেছেন। দিস কল প্রেস্টিজ ইস্যু হোয়্যার মানি ইজ নাথিং। টাকা দিয়ে পৃথিবীর সব কেনা গেলে আ...

ক্রিকেটের ভালো একটা আগামীর জন্য কি কোনো পরিকল্পনা আছে ?!

ছবি
বাংলাদেশ ক্রিকেট। বাংলাদেশের একটি বড় অংশ জুড়ে আছে এই খেলাটি। এদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা এই ক্রিকেট। অনেকেই আছে অামার আপনাদের মাঝে যারা এই খেলাটির, প্রিয় টিমটির খেলা পরেরদিন থাকায় আগের রাতে আর ঘুমাতে পারেন না। সাকিব, তামিমরা যেনো এখানে একেকজন হিরো। আর তাদের পরিচালক মাশরাফি নামের একজন ব্যক্তি। বাংলাদেশ ক্রিকেটে এসেছে তো অনেকদিন হলো, আমার জন্মের আগে থেকেই তো বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলে। আমি নিজেই বিগত ৩ - ৪ জন অধিনায়কের নাম বলতে পারবো। আমি তাদের দেখিনি, দেখেছি এই মাশরাফিকে। বাংলাদেশের অধিকাংশ খেলোয়াড়ই ইতিমধ্যে নিউজিল্যান্ডগামী বিমানে উঠে গেছেন। নিউজ থেকে জানতে পারলাম কোনো এক প্রশ্নের জবাবে মাশরাফি বলেছেন - `ব্যাকঅাপ প্লেয়ার কোথায় ।' তিনি এই বাংলাদেশ দলের কোনো ব্যাকআপ প্লেয়ার দেখেন না। রিমেম্বার, তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের একজন অন্যতম সেরা অধিনায়ক। এটা আপনাদের কাছে নিছক একটি মন্তব্য ই হতে পারে কিন্তু আমার কাছে এই মন্তব্যটির গভীরতা অনেক। ন্যাশনাল টিমের বাইরে এখনো মুমিনুল, নাফীস, আনামুলরা, নাসিররা আছে। তার পরেও তার এই মন্তব্যটা ঠিক কি ইঙ্গিত করছে তা অামার বোধগম্য নয়। তবে এটা আমার...

সফলতার ৩ ধাপ!!

ছবি
★★★সফলতা ★★★ আমার মতে সফল হওয়ার ৩টি উপায় আছে। যে কেউ চাইলেই এই তিনটি সহজে অনুসরণ করতে পারে...... ১/ প্রতিদিন কমপক্ষে ২ ঘন্টা কিছু পড়ুন।সেটা শুধু পাঠ্য বই না পেপার,কারেন্ট নিউজ,গল্পের বই, এমনকি ভালো ভালো পোস্ট।অবশ্যই খেয়াল রাখবেন এই ২ঘন্টা যেন মারাত্নক মনযোগ থাকে।এমন ভাবে পড়াটা পড়বেন যাতে সারাজীবন মনে থাকে।একটানা পড়ার অভ্যাস করুন। কোন বিরতি নিবেন না।তাহলে ১ দিনে টানা ২ ঘন্টা পড়লে ৩০ দিনে আপনার পড়ার সময় হচ্ছে ৬০ ঘন্টা।বছরে ৭২০ ঘন্টা।বিশ্বাস করুন বা নাই করুন এই ৭২০ ঘন্টায় আপনি ছোটখাটো বিদ্যাসাগরে পরিণত হবেন। ২/চেয়ার টেবিলে বসে থাকার অভ্যাস তৈরি করুন।৩/৪ ঘন্টা নয় প্রায় ৭/৮ ঘন্টার।চাইলে মাঝে মাঝে বিরতি নিতে পারেন। কাজটা এমনভাবে আয়ত্তে আনুন যাতে ক্লান্তি না আসে।পৃথিবীর ৯৫% কর্মক্ষেত্র চেয়ার টেবিলে ব্যাপ্ত।তাই ভেবে দেখুন এ অভ্যাস আপনাকে কোন পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। ৩/ প্রচুর পরিমাণে মিতব্যয়ী হোন।আবারো বলছি প্রচুর পরিমাণে।কে কি বলে বলুক তাতে। আপনি যতটা মিতব্যয়ী হবেন আপনার সম্পদের পরিমাণ তত বাড়তে থাকবে।কৃপণতা নিজের ব্যয়ে করবেন তবে দান/সাহায্যের ক্ষেত্রে নয়। এ...

শেষ মূহুর্তের গোলে বার্সার সাথে রিয়ালের ড্র !

ছবি
অাবারো শেষ মূহুর্তের ত্রাণদাতা সার্জিও রামোস। মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে রয়িাল মাদ্রিদকে নামতে হয়েছিল বেল, ক্রুসদের ছাড়া। প্রথমার্ধ ছিলো গোলশুন্য । ম্যাচের ৫৩ মিনিটে প্রথম গোল করেন লুইস সুয়ারেজ। ক্রসে ভাসানো বলে অসাধারণ এক হেডে বল জালে জড়ান। বাকি সময়টুকু আধিপত্য বিস্তার করে খেলে বার্সেলোনা। ৯১ মিনিটে বক্সের বাইরে দারুণ এক জায়গা থেকে ফ্রী-কিক পায় রিয়াল মাদ্রিদ।  ভেসে আসা বলে শুধূ মাথা ছুয়েই উদযাপন মেতে উঠেন সার্জিও রামোস। সেই সাথে বার্সাকে ১ পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ম্যাচ পরিসংখ্যান : পজিশন = ৫০% -৫০% কর্ণার = বার্সা ৫ - রিয়াল ৭ এই ড্রয়ে শিরোপা দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে গেলো রিয়াল মাদ্রিদ। ১৪ ম্যাচ খেলে রিয়ালের পয়েন্ট ৩৪ । সমান সংখ্যক ম্যাচ খেলে বার্সার পয়েন্ট ২৮। আরো পোষ্ট -

অভদ্রতার প্রতীক স্টোকস্ !!!

ছবি
বলা হয়ে থাকে ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা।তাই খেলার মাঠে আপনাকে বিপক্ষ টিমের প্লেয়ারের প্রতি শতভাগ ভদ্র এবং বিনয়ী হতে হবে। সেটা যদি হয় একটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ তাহলেতো কোন  কথাই নেই।তবে ভদ্রলোকের এই খেলায় বিগত বেশ কয়েকটি ম্যাচে অভদ্রতার চরম সীমায় পৌঁছেছেন ইংল্যান্ডের অল রাউন্ডার "বেন স্টোকস্"।শুরুটা ক্যারিবীয় #মারলোন স্যামুয়েল কে দিয়ে সবর্শেষ ভারতের #বিরাট কোহলি।আবার এর মাঝেও অনেক কুকীর্তি গড়েছেন " স্টোকস্ "। ঘটনাটা বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড সিরিজের। সামান্য কারণে বাংলাদেশের ওপেনার তামিম ইকবালের সাথে তর্কে জড়িয়ে পরেন স্টোকস্। এরপর প্রস্তুতি ম্যাচে, BCB একাদশের একজন প্লেয়ার চা বিরতির সময় স্টোকস্ এর সাথে হাত মিলাতে গেলে নিজের হাত গুটিয়ে নেন তিনি।যা একটা লজ্জাসকর ঘটনা।তবে এজন্য তাকে ICC র পক্ষ থেকে জরিমানা ও সাবধান করা হয়েছে। সবশেষ ভারতের সাথে দ্বিতীয় টেস্ট এ ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলির সাথে দন্দে জড়িয়ে পরেন বেন স্টোকস্। এখন আপনাদের মনে হতেই পারে ক্রিকেটে তো Sledging স্বাভাবিক।কিন্ত Sledging এবং Stupidity  দুটি এক শব্দ নয়।এতসব ঘটনার পর সকলের কাছে পরিষ্কার আসলে স...

আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে রংপুর রাইডার্স !

ছবি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধে রংপুর রাইডার্স থেকে বহিষ্কৃত ক্রিকেটার জুপিটার ঘোষের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রংপুর রাইডার্স কর্তৃপক্ষ। সোমবার (২৮ নভেম্বর) ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান ডক্টর কাজী এরতেজা হাসান জানিয়েছেন, ‘জুপিটার যে অপপ্রচার করছে তা সত্যিই লজ্জাজনক। তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করার কথা ভাবছি। তবে বিষয়টি চূড়ান্ত হবে টিম ম্যানেজমেন্টের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে।’ গেল রোববার (২৭ নভেম্বর) জুপিটার ঘোষের ম্যাচ ফিক্সিংয়ের বিষয়টি নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বলা হয়, চলতি বিপিএলে রংপুরের ঈর্ষনীয় পারফরম্যান্সের কারণে একটি অসাধু মহল ক্রিকেটার জুপিটারকে ব্যবহার করে দলটির অপপ্রচারের চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগটি অসত্য। উল্লেখ্য, সম্প্রতি এক বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বিপিএলের এবারের আসরে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ তোলেন জুপিটার। তিনি জানান, রংপুরের ম্যানেজার সানোয়ার হোসেন তাকে ম্যাচ ফিক্সিংযের প্রস্তাব দেন। Courtesy : Banglanews24 Most Viewed Post

সমন্বিত পরীক্ষার ভালো < মন্দ / ভালো > মন্দ ?

ছবি
সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা চালু করার আহ্বান জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে শিক্ষার্থীরা কী ভাবছেন? স্বপ্ন নিয়ের পক্ষ থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল। মাত্র একবারই সুযোগ! সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার যেমন ভালো দিক আছে, খারাপ দিকও আছে। একেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে একেক রকম প্রশ্ন হয়। নিজস্ব বাছাইপদ্ধতির মাধ্যমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থী ভর্তি করে। আর সব শিক্ষার্থী যে এক-দেড় ঘণ্টার মাত্র একটা পরীক্ষায় নিজের সেরাটা দিতে পারবে, তা তো না। সমন্বিত পরীক্ষা হলে একজন শিক্ষার্থী আর দ্বিতীয় কোনো সুযোগ পাবে না। আমাদের একটু কষ্ট হয়, খরচ হয় সেটা ঠিক। তবু আমার কাছে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ‘আইডিয়া’ খুব একটা ভালো বলে মনে হচ্ছে না। ঈশানী চৌধুরী ভর্তি পরীক্ষার্থী, রংপুর সরকারি কলেজ, রংপুর পুরো শহরে থাকার মতো হোটেল পাইনি আমি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার পক্ষে। একটা ঘটনা বলি। যখন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গেলাম, পুরো শহর খুঁজেও থাকার মতো হোটেল পাইনি। পরে অন্য একটা শি...